বিশ্বব্যাপী নানা আর্থিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক টানাপোড়েন ও বাণিজ্যযুদ্ধের মাঝেও চমক দেখিয়েছে রুশ রুবল। বিশ্ব অর্থনীতির ঘূর্ণিপাকে যখন অধিকাংশ মুদ্রাই দুর্বল হয়েছে, তখন রুবলের উত্থান আন্তর্জাতিক বাজারে নজর কেড়েছে। চলতি বছর বিশ্বের সবচেয়ে ভালো পারফর্ম করা মুদ্রায় পরিণত হয়েছে রুশ রুবল। যুদ্ধকালীন অস্থিরতার
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান উৎস প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। ২০২৪ সালে দেশে রেকর্ড প্রায় ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা পাঠিয়েছেন বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা। কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম বড় খাত জনশক্তি রপ্তানির বাজার সীমিত হয়ে গেছে।
চীনের শীর্ষস্থানীয় বস্ত্র ও পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হান্ডা গ্রুপ বাংলাদেশে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে। একই সঙ্গে আস্থা পুনর্ব্যক্ত করে স্প্যানিশ ফ্যাশন জায়ান্ট ইনডিটেক্স বাংলাদেশকে তাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সোর্সিং হাব হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে বেড়েছে রেমিট্যান্স আসার গতি। চলতি মার্চ মাসের প্রথম ১৫ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৫ কোটি ৬১ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ হাজার ২০৪ কোটি টাকার বেশি (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)। প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে।
কানাডার টরন্টোতে দুর্ঘটনা কবলিত বিমানের প্রত্যেক যাত্রীকে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার করে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে ডেলটা এয়ারলাইনস। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকারও বেশি। গত সোমবার ওই দুর্ঘটনায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন বিমানে থাকা সব যাত্রী ও ক্রু।
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৩৪ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। যা ২০২৩ সালের তুলনায় মাত্র ৫ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলার বেশি। প্রবৃদ্ধির হার
বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষে (বেপজা) ৮৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে লিজ টোব্যাকো মেশিনারি কোম্পানি লিমিটেড; বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ ১০১ কোটি ৫০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এতে ৯২ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে...
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
ব্রাজিল থেকে বাংলাদেশে আমদানি হয় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য, বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিলে রপ্তানি মাত্র ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, পাটপণ্য, চামড়া, ওষুধ, মাছসহ ১২ ধরনের পণ্যের সম্ভাবনাময় বাজার...
দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়ছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক সংকেত। গত ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত চার সপ্তাহে ২৪২ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় এই অঙ্ক হবে ২৯ হাজার ৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দর কমে সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড) আগামী বছর সুদের হার কিছুটা কমানোর ইঙ্গিত দেওয়ার পর এশিয়ার মুদ্রাগুলো চাপে পড়েছে।
বাংলাদেশকে ৬০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দেশের বাণিজ্যনীতি ও লজিস্টিকস, আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী এবং রাষ্ট্রমালিকানাধীন সংস্থাগুলোর ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়নের জন্য এই ঋণ দিতে যাচ্ছে সংস্থাটি।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ সহায়তার চুক্তি সই করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে ‘স্টেংদেনিং বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড প্রজেক্ট–অ্যাডিশনাল ফাইন্যান্সিং’ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য এ ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ কিস্তির ১ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া যাবে আগামী বছরের মার্চের শুরুতে। আজ মঙ্গলবার আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর বিশ্ব দ্বিতীয় দফা শুল্ক যুদ্ধের মুখোমুখি হতে পারে। কারণ, এরই মধ্যে তিনি হুমকি দিয়েছেন ব্রিকস দেশগুলো যদি ডলারের পরিবর্তে অন্য কোনো মুদ্রাকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের
আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ